০১. ধান গাছের অজৈব পীড়নের (লবণাক্ততা, জলমগ্নতা, উচ্চতাপমাত্রা, ঠান্ডা এবং খরা) বিভিন্ন দিক নিয়ে অধ্যয়ন করা।
০২. বিভিন্ন পীড়ন সহনশীল জাত উদ্ভাবনের জন্য ব্রি জিন ব্যাংকের জার্মপ্লাজম এবং অগ্রগামী কৌলিক সারির বৈশিষ্ট্যায়ন।
০৩. পীড়ন সহনশীল জাত উদ্ভাবনে আধুনিক মলিকুলার কৌশল যেমন- MAS, MABC, QTL ম্যাপিং, Marker প্রয়োগ and জিনোম এডিটিং (CRISPR/Cas9) এর ব্যাবহার করা।
০৪. নুতন পীড়ন সহনশীল জাত উদ্ভাবনের লক্ষ্যে সেগ্রিগেটিং পপুলেশনের উন্নয়নের মাধ্যমে শারীরতাত্ত্বিক এবং মলিকুলার মেকানিজম অধ্যয়ন করা।
০৫. মৌলিক ও ফলিত গবেষণার মাধ্যমে ধানের বিভিন্ন শারীরতাত্ত্বিক প্রক্রিয়াসমূহ অনুধাবন করা ও এর মাধ্যমে ভবিষ্যতে ধান উৎপাদনের উপায় চিহ্নিত করা।
০৬. ধানের উৎপাদন ক্ষমতা বৃদ্ধির লক্ষ্যে শারীরতাত্ত্বিক সক্ষমতা ত্বরান্বিতকরণ।
০৭. ভবিষ্যতে পরিবর্তিত জলবায়ুর অবস্থা বিবেচনা করে মৌলিক ও কৌশলগত গবেষণার মাধ্যমে ফসলের উন্নয়ন করা যার মাধ্যমে ধানে উচ্চমাত্রার কার্বনডাইঅক্সাইড আত্তিকরণ ও সালোকসংশ্লেষণ হবে এবং ধানের উৎপাদন বৃদ্ধি ত্বরান্বিত হবে।
০৮. ফলন বৃদ্ধির সীমাবদ্ধতা ভেঙ্গে পরবর্তী সবুজ বিপ্লবের লক্ষ্যে (নিউ রাইস ইডিওটাইপ এবং নিউ প্ল্যান্ট টাইপের সম্ভাব্যতা অনুসন্ধান) এবং Source- sink এর নতুন সম্পর্ক স্থাপন ও Plant geometry পুনঃউদ্ভাবনের মধ্য দিয়ে হারভেস্ট ইনডেক্সের উন্নতি সাধন।
০৯. পরিবর্তিত জলবায়ুর প্রভাবে ফসলের উৎপাদন এবং গুনগত মান নিরুপন করা এবং ব্রি সদর দপ্তর ও বিভিন্ন আঞ্চলিক কার্যালয়ে ফসল আবহাওয়া তথ্য সংগ্রহ ও রক্ষণাবেক্ষণ করে অন্যান্য গবেষণা কার্যক্রমে সহায়তা করা।