বাংলাদেশের ব্লাস্ট রোগের জীবাণুর রেস সনাক্তকরণ। ব্লাস্ট রোগ প্রতিরোধী উপযোগী জিন সনাক্ত করে তা উচ্চ ফলনশীল জাতে প্রতিস্থাপনের কার্য সম্পাদন।
ধানের ব্লাস্ট এবং ব্যাকটেরিয়াজনিত পাতাপোড়া রোগ প্রতিরোধী ৪ টি অগ্রগামি কেŠলিক সারি উদ্ভাবন।
ধানের ব্লাস্ট রোগ প্রতিরোধী ৬ টি অগ্রগামি কেŠলিক সারি উদ্ভাবন।
ধানের ব্লাস্ট রোগ ও তার দমন ব্যবস্থাপনা শীর্ষক ই-লার্নিং পদ্ধতিতে প্রশিক্ষণ কোর্স প্রস্তুতকরণ ও ব্যবহার।
ব্লাস্ট রোগ দমনে কার্যকারী ৩৬ টি ছত্রাকনাশক সনাক্তকরণ।
ব্লাস্ট রোগ প্রতিরোধী স্থানীয় জাত সনাক্তকরণ।
কৃষক ও সম্প্রসারণ কর্মীদের ধানের রোগ ও তার ব্যবস্থাপনার উপর প্রশিক্ষণ প্রদান।
ধানের ব্যাকটেরিয়াজনিত পাতাপোড়া রোগের জীবাণুর রেস সনাক্তকরণ। সাথে সাথে উক্ত রোগ প্রতিরোধী উপযোগী জিন সনাক্ত করে তা উচ্চ ফলনশীল জাতে প্রতিস্থাপনের কার্য সম্পাদন।
“সিম্পল লিনিয়ার রিগ্রেশন মডেল” ব্যবহার করে পাতাপোড়া রোগের কারণে ফলনের ক্ষতি নির্ধারণের পদ্ধতি উদ্ভাবন ।
খোলপোড়া রোগ দমনে কার্যকারী ১০৫ টি ছত্রাকনাশক সনাক্তকরণ।
ট্রাইকো-কমপোস্ট ব্যবহারের মাধ্যমে ধানের খোলপোড়া রোগ দমন ব্যবস্থাপনা।
স্থানীয় জাত কুমড়াগোইড় এর মধ্যে রাইস টুংরো ভাইরাসের কিউটিএল (QTL) সনাক্তকরণ।
মলিকুলার টুলস ব্যবহার করে দ্রুত ও নিশ্চিত ভাবে রাইস টুংরো ভাইরাস সনাক্তকরণ।
লক্ষ্মীর গু রোগের জীবাণু কৃত্রিম মিডিয়াতে জন্মানো এবং তার দমন ব্যবস্থা উদ্ভাবন।
লক্ষ্মীর গু রোগের Yield Loss Assessment: Flyer model উদ্ভাবন।
রোগ প্রতিরোধী জাত/লাইন সনাক্ত করার জন্য উফরা, বাকানী, ব্লাস্ট, খোল পোড়া, ব্যাকটেরিয়াজনিত পাতা পোড়া এবং পাতা ফোস্কা রোগের স্ক্রিনিং পদ্ধতি উদ্ভাবন।
রাইস ট্রান্সপ্ল্যন্টারে ব্যবহারের জন্য রোগমুক্ত চারা উৎপাদনে “ট্রে-ম্যাট” প্রযুক্তি উদ্ভাবন।
ধানের বীজ শোধন এবং অংকুরোদগম ডিভাইস “অঙ্কুরি” উদ্ভাবন।
লাল কেঁচো সনাক্তকরণ এবং দমন ব্যবস্থাপনা উদ্ভাবন।
পরিবেশ বান্ধব উপায়ে ধানের রোগ দমনের জন্য সিলভার, কপার অক্সাইড এবং জিংক অক্সাইডের ন্যানো পার্টিকেল গ্রিন সিনথেসিস করা হয়েছে।
রোগ দমন ব্যবস্থাপনার লিফলেট ডিএই-র সহায়তায় সারা দেশের কৃষকের মাঝে বিতরন।