Wellcome to National Portal
বাংলাদেশ ধান গবেষণা ইনস্টিটিউট গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার
Text size A A A
Color C C C C

সর্ব-শেষ হাল-নাগাদ: ১৫ অক্টোবর ২০১৪

ড.মুনসী সিদ্দীক আহমাদ

ড.মুনসী সিদ্দীক আহমাদ, ১৯২৮ সালে ফেব্রুয়ারি মাসে ফরিদপুর জেলার মধূখালি উপজেলার আড়কান্দি গ্রামে জন্ম গ্রহণ করেন । কোলকাতা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে ১৯৪৪ সালে মেট্রিকুলেশন এবং ১৯৪৬ সালে আই এস. সি পাশ করেন । তিনি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে ১৯৪৯ সালে বি.এজি ডিগ্রী লাভ করেন এবং এগ্রিকালচার সার্ভিসে যোগদান করেন । এই সার্ভিসের অধীনে ধান ও তেল বীজ গবেষণায় বিভিন্ন পদে এবং ঢাকা সেকেন্ডারী এগ্রিকালচারাল স্কুলে শিক্ষক তার বিভিন্ন পদে ১৯৫৭ সালে পর্যন্ত কাজ করেন । পূর্ব পাকিস্তান এগ্রিকালচারাল সার্ভিসে যোগদেন একই বছর । ধান, গমে, ইক্ষ, ভু্ট্টা ও তেলবীজ নিয়ে গবেষণা এবং কৃষি কলেজের শিক্ষক হিসেবে নিয়োজিত ছিলেন ১৯৬৮ পর্যন্ত । এই সময়ের মধ্যে ( চাকুরিরত অবস্থায় ) তিনি যুক্তরাষ্ট্রের টেক্সাস এএন্ড বিশ্ববিদ্যালয় থেকে পিএইচডি সম্পন্ন করেন । তিনি ১৯৬৮ সাল থেকে ১৯৭০ সাল পর্যন্ত কৃষি গবেষণা ইনস্টিটিউটের প্রধান প্রজননবিদ, ১৯৭০ থেকে ১৯৭৮ সাল পর্যন্ত ধান গবেষণা ইনস্টিটিউটের উদ্ভিদ প্রজনন বিভাগের বিভাগীয় প্রধান ছিলেন । তিনি  ১৯৭৮ থেকে ১৯৮৪ সাল পর্যন্ত উক্ত প্রতিষ্ঠানের সহযোগী পরিচালক , ১৯৮৪ সাল থেকে ১৯৮৬ পর্যন্ত বীজ প্রত্যয়ন সংস্থার পরিচলক হিসেবে কর্মরত ছিলেন । ড. আহমাদ গতানুগতিক উন্নত ধানের জাতের উচ্চতা বৃদ্ধিসহ আলোক সংবেদনশীলতা সংযোজন করেন ।  সমসাময়িক বিশ্বে আধুনিক ধান গবেষণায় তাঁর এই অভিনব সংযোজন ছিল অভূতপূর্ব। বিভাগীয় প্রধান থাকা কালে ধানের জাত উন্নয়ন , পরিকল্পনা প্রণয়ন এবং এ সবের বাস্তবায়ন দ্বারা ৩০টি উন্নত জাতের ধান উদ্ভাবন করেন । এর মধ্যে বিআর৩, বিআর৪, বিআর১১ বিশেষভাবে উল্লেখ যোগ্য । বিআর৪ ধান উদ্ভাবনের ফলে ১৯৭৫ সালে বার্ষিক ধান উৎপাদনে ৮ মিলিয়ন টন থেকে ২০ মিলিয়নটনে উন্নীত করা সম্ভব । বাংলাদেশ ধান গবেষণা ইনস্টিটিউটের পরিকল্পনা প্রণয়ন ও বাস্তবায়নে তার সরাসরি অংশ গ্রহণ ছিল উল্লেখযোগ্য । ড. আহমাদ জাতীয় ও আন্তর্জাতিক কমিটি এবং বিভিন্ন কারিগরি সংগঠনের সদস্য । তিনি প্রশিক্ষণ, উচ্চশিক্ষা, সেমিনার, সিম্পোজিয়ামে অংশ নেয়ার জন্য বহুবার বিদেশ ভ্রমণ করেছেন । দেশি ও বিদেশি প্রকাশনায় তাঁর প্রকাশিত প্রবন্ধের সংখ্যা ২০টি ।  তিনি  ১৯৭৪ সালে বঙ্গ বন্ধু স্বর্ণ পদক লাভ করেন । তাঁর নেতৃত্বে পরিচালিত গবেষণা দলকে ১৯৭৭ সালে রাষ্ট্রপতি পুরস্কার , ১৯৮০ সালে জাতি সংঘের খাদ্য ও কৃষি সংস্থার ব্রোঞ্জ ফলক এবং ১৯৮৬ সালে বেগম জেবুন্নেছা ও কাজী মাহবুবুল্লাহ ট্রাষ্ট জাতীয় পুরস্কারে ভূষিত করা হয় । বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি ক্ষেত্রে গৌরবোজ্জ্বল অবদানের জন্য তাকে অবশেষে স্বাধীনতা দিবস পুরস্কারে ভূষিত করা হয় ।



COVID19 Movement Pass Online Police Clearance BD Police Help line Expatriate Cell Opinion or Complaint NIS Bangladesh Police Hot Line Number Right to Information PIMS Police Cyber Support for Women BPWN Annual Training Workshop Achievement & Success PHQ Invitation Card
Press Release Recruitment Information Procurement / Tender Notice Legal Instrument Innovation Corner Detective Magazine Bangladesh Football Club Diabetes-Covid19 Exam Results Accident Info Important Forms

Apps

icon icon icon icon icon icon