Wellcome to National Portal
বাংলাদেশ ধান গবেষণা ইনস্টিটিউট গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার
Text size A A A
Color C C C C

সর্ব-শেষ হাল-নাগাদ: ৮ জুন ২০২১

মৃত্তিকা বিজ্ঞান বিভাগের সাফল্য

১.  ব্রি উদ্ভাবিত ধানের বিভিন্ন জাতের ফলন দেয়ার ক্ষমতা অনুযায়ী সারের মাত্রা সুপারিশ।
২. কিস্তি ভিত্তিতে দানাদার ইউরিয়া সারের প্রয়োগ।
৩. ক্লোরোফিল মিটার (SPAD meter) ও লিফ কালার চার্ট (LCC) ব্যবহার করে কৃষকের চেয়ে কম  পরিমাণ নাইট্রোজেন সার ব্যবহার করে ধানের অধিক ফলন অর্জন।
৪. সেচকৃত ধানের জমিতে গন্ধক ও দস্তার অভাবজনিত সমস্যা চিহ্নিতকরণ এবং এই সমস্যা সমাধানের জন্য উপযুক্ত সারের মাত্রা নির্ধারণ।
৫. ধৈঞ্চা-হালকা বুনটের মাটির জন্য নাইট্রোজেন সারের বিকল্প উৎস হিসেবে সুপারিশ।
৬. এ্যাজোলাঃ ধানী জমিতে জৈব ও নাইট্রোজেন সারের পরিপূরক ।
৭.  ধান চাষে মুরগির বিষ্ঠাকে জৈব পদার্থ এবং উদ্ভিদের খাদ্যোপাদানের উৎকৃষ্ট উৎস হিসেবে চিহ্নিতকরণ। মুরগির বিষ্ঠাকে টিএসপি সারের বিকল্প হিসেবে ব্যবহারের জন্য সুপারিশ।
৮. কৃষকের জন্য মাটির স্বাস্থ্য কার্ড তৈরী।
৯.  রাসায়নিক সার ও জৈবসার (ফসলের অবশিষ্টাংশ/গোবর/সবুজ সার, ইত্যাদি) ব্যবহারের মাধ্যমে শস্যক্রম- ভিত্তিক সমন্বিত সার ব্যবস্থাপনার প্রযুক্তি উদ্ভাবন।
১০. বাংলাদেশের বিভিন্ন কৃষি পরিবেশ অঞ্চলের (AEZ) উপযোগী ১৪টি ধান ভিত্তিক শস্যক্রমের জন্য সার ব্যবস্থাপনার সুপারিশ।
১১. সবের্বাচ্চ ফলন পাওয়ার জন্য এলাকা ভিত্তিক ধান-ধান এবং ধান-গম শস্যক্রমে উদ্ভিদ ও মাটি পরীক্ষার ভিত্তিতে সার প্রয়োগের সুপারিশ।
১২. জোঁয়ার ভাটা প্রবণ এলাকায় ধান চাষে নাইট্রোজেনের কার্যকারিতা বৃদ্ধি ও অপচয় কমাতে গুটি ইউরিয়া সার প্রয়োগ প্রযুক্তির উদ্ভাবন।
১৩. ড্রাম সীডার পদ্ধতিতে ধান চাষে গুটি ইউরিয়া সার ব্যবহার প্রযুক্তির উদ্ভাবন।
১৪. আধুনিক ধান উৎপাদনে অধিক মাত্রায় পটাশ সার ব্যবহারের সুপারিশ।
১৫. ধান চাষে পটাশ সারের বিকল্প হিসেবে ধানের খড় ব্যবহারের সুপারিশ।
১৬. লবণাক্ত জমিতে পটাশিয়াম সার ব্যবহার করে ধান ফসল উৎপাদন প্রযুক্তির উদ্ভাবন।
১৭. লবণাক্ত এলাকায় ধান চাষে সমন্বিত সার ব্যবস্থাপনা প্রযুক্তির উদ্ভাবন।
১৮. লবণাক্ত এলাকায় ডিবলিং পদ্ধতিতে আউশ ধান চাষ প্রযুক্তির উদ্ভাবন।
১৯. এডাব্লিউডি (AWD) পদ্ধতিতে ধান চাষ, ধান গাছে আর্সেনিকের মাত্রা কমায়।
২০. ব্রি ধান৪৭ এবং ব্রি ধান৫০ আর্সেনিক সহনশীল জাত হিসেবে চিহ্নিত করণ। 
২১. মিহি ও মধ্যম মিহি বুনটের (Fine and medium fine textured) মাটিকে কাদাময় না করে ন্যুনতম চাষ দিয়ে ধান উৎপাদনের পদ্ধতির উদ্ভাবন।

২২. ব্রি, বায়োঅর্গানিক সার হেক্টর প্রতি ২ টন ব্যবহারে পুরো টিএসপি ও শতকরা ৩০ ভাগ নাইট্রোজেন সার সাশ্রয় করা ছাড়াও ধানের ভাল ফলন  ও মাটির স্বাস্থ্য ভাল থাকে।

২৩. মাটি পরীক্ষার ভিত্তিতে বাসায়নিক সারের সাথে ১ টন/হেক্টর ভার্মিকম্পোস্ট ব্যবহারে ধানের ভাল ফলন পাওয়ার পাশাপাশি মাটির স্বাস্থ্যও ভাল থাকে।

২৪. এডাব্লিউডি (AWD) পদ্ধতিতে ধান চাষে শতকরা ৩৫ ভাগ বৈশ্বিক তাপমাত্রা কমানো যায়। তাছাড়া এ পদ্ধতিতে ধান চাষ অর্থনৈতিক দিক থেকেও লাভজনক।

২৫. রাসায়নিক সারের সাথে ০.৫ টন/হেক্টর ভার্মিকম্পোস্ট ব্যবহারে অধিকমাত্রার ভার্মিকম্পোস্ট (২ টন/হেক্টর) ব্যবহারের চেয়ে তুলনামূলকভাবে মিথেন নির্গমণ কম হয়।

অন্যান্য

ব্রিতে মাটি বিষযক গবেষণা  ডাউনলোড
ধান চাষে মাটি ও সার ব্যবস্হাপনা ডাউনলোড